\r\n\t
\r\n<\/p>","slug":"\u09ad\u09ac\u09bf\u09b7\u09cd\u09af\u09ce-\u09aa\u09b0\u09bf\u0995\u09b2\u09cd\u09aa\u09a8\u09be","publish_date":null,"archive_date":null,"publish":1,"is_right_side_bar":1,"site_id":22392,"created_at":"2024-02-11 06:51:05","updated_at":"2024-02-11 07:02:24","deleted_at":null,"created_by":null,"updated_by":null,"deleted_by":null,"attachments":[],"image":null},"config":{"columns":[{"name":"title","displayName":"label.column.title","type":"text"},{"name":"body","displayName":"label.column.body","type":"html_text"},{"name":"attachments","displayName":"label.column.attachment","type":"file"},{"name":"image","displayName":"label.column.image","type":"image"}]},"content_type":{"id":16,"name":"\u09aa\u09be\u09a4\u09be","code":"Page","is_common":0,"icon":"icon-pencil-square-o","table_name":"Np\\Contents\\Models\\Page","status":1,"config":"{\r\n \"details\": {\r\n \"columns\": [\r\n {\r\n \"name\": \"title\",\r\n \"displayName\": \"label.column.title\",\r\n \"type\": \"text\"\r\n },\r\n {\r\n \"name\": \"body\",\r\n \"displayName\": \"label.column.body\",\r\n \"type\": \"html_text\"\r\n },\r\n {\r\n \"name\": \"attachments\",\r\n \"displayName\": \"label.column.attachment\",\r\n \"type\": \"file\"\r\n },\r\n {\r\n \"name\": \"image\",\r\n \"displayName\": \"label.column.image\",\r\n \"type\": \"image\"\r\n }\r\n ]\r\n }\r\n}","created_at":"2019-09-02 06:23:10","updated_at":"2021-08-06 04:55:07","deleted_at":null,"created_by":null,"updated_by":null,"deleted_by":null,"settings":[[]],"frequency":30},"title":""} -->
সাম্প্রতিক বছরসমূহের (৩ বছর) প্রধান অর্জনসমূহ:
আঞ্চলিক কার্যালয়, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-এর আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম ২০২০-২১ অর্থবছর থেকে শুরু হয়েছে। মৃত্তিকা ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের ক্রমহ্রাসমান আবাদী জমি ও মৃত্তিকা সম্পদের যৌক্তিক, লাভজনক ও টেকসই ব্যবহার নিশ্চিতকরণ প্রধান কাজ। মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের আঞ্চলিক কার্যালায়, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মাধ্যমে বিগত ৩ বছরে ৭টি উপজেলার ভূমি ও মৃত্তিকা সম্পদ ব্যবহার নির্দেশিকা হালনাগাদকরণ, মুদ্রণ এবং সংশ্লিষ্ট উপজেলায় বিতরণ করা হয়েছে। মাটির নমুনা সংগ্রহ ও সুষম সার ব্যবহার বিষয়ে এ পর্যন্ত ৪৫০ জন কৃষক ও ৮০ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা/প্রগতিশীল কৃষককে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। ৬ টি ভূমি ও মৃত্তিকা সম্পদ ব্যবহার নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। “সরেজমিনে ভেজাল সার সনাক্তকরণের পদ্ধতি বিষয়ক পুস্তিকা বিতরণ করা হয়েছে। অধিনস্ত সকল উপজেলায় ডিজিটাল পদ্ধতিতে কৃষকের চাহিত ফসলের জন্য সুষম সার সুপারিশ কার্যক্রম এর পাশাপাশি অফলাইন সার সুপারিশ কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। এ পযর্ন্ত প্রায় ১৮০০ জন কৃষককে অন-লাইন/অফ-লাইন এর মাধ্যমে সার সুপারিশ কার্ড প্রদান করা হয়েছে।
সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জসমূহ:
মাটির ভৌত গুণাগুন সংরক্ষণ ও ফসলের উত্তম বৃদ্ধির পরিবেশ সৃষ্টির জন্য মাটিতে ৫% জৈব পদার্থ বিদ্যমান থাকা প্রয়োজন কিন্তু দেশের অধিকাংশ কৃষি জমিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ ১.৫% এর কম এমনকি কোন কোন এলাকায় ১% এরও কম হওয়া। কৃষক কর্তৃক ফসল উপযোগিতা বিবেচনা না করে একই জমিতে বছরের পর বছর একাধিক ফসল উৎপাদন এবং ফসলের চাহিদা মোতাবেক সুষম সার ব্যবহার না করার কারণে মাটির উর্বরাশক্তি হ্রাস পাওয়া। যত্রতত্র গড়ে ওঠা শিল্প কারখানার বর্জ্য শোধনের সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকায় কৃষি জমির দূষণ। সাম্প্রতিক কালে গ্রামীণ বসতবাটি, নগরায়ন, শিল্পকারখানা, ইটখোলা এবং অন্যান্য অবকাঠামোর বিস্তৃতির কারণে উর্বরা কৃষি জমি অকৃষি জমিতে রূপান্তর। উল্লিখিত বিষয় সমূহে গণসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার ব্যবস্থা এবং সরকারি, বেসরকারি কৃষি সংশ্লিষ্ট কর্মী, জনপ্রতিনিধি ও কৃষকদের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিনিয়ত তথ্য-উপাত্ত সৃজন , নবায়ন এবং প্রশিক্ষণ প্রদান।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
উপজেলা নির্দেশিকা হালনাগাদকরণের জন্য নিয়মিত উপজেলার মাঠ জরিপ এবং উপজেলা নির্দেশিকা প্রণয়ন ও মুদ্রণ কার্যক্রম অব্যাহত রাখা। অনলাইন ফার্টিলাইজার রিকমেন্ডেশন এর তথ্য-উপাত্ত হালনাগাদকরণ কার্যক্রম অব্যাহত রাখা। স্থায়ী গবেষণাগারে মৃত্তিকা নমুনা বিশ্লেষণ সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। মৃত্তিকা ও সার ব্যবস্থাপণা বিষয়ক কৃষক ও কৃষি কর্মীদের প্রশিক্ষণ অব্যাহত রাখা। আইসিটি ব্যবহার সম্প্রসারণের মাধমে সেবা সহজীকরণ এবং অনলাইন সেবার মান বিস্তৃত করা।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহ: